টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার একটি বসত ঘরে ছিল ছোটবড় ১৭ টি দারাজ সাপ। সেই ঘরেই স্ত্রী সন্তান নিয়ে থাকেন এক স্কুল শিক্ষক। একটি সাপ মারার পর একে একে বাকি সাপগুলো বের হয়ে আসে। পরে সেগুলোও মারা হয়। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার ঘড়িয়া গ্রামের আব্দুল মজিদের বাড়িতে।
ঘড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক আব্দুল মজিদ বলেন ৫ দিন আগে রাতে আমি সোফায় বসে ছিলাম। এসময় দেখি একটি বিশাল আকৃতির সাপ দরজা দিয়ে ঘর থেকে বাইরে যাবার চেষ্টা করছে। ভয়ে ভয়ে সেই সাপটি মেরে ফেলি। পরে একই ঘরে শনিবার সন্ধ্যার পর দেখি খাটের কাছে কি যেন জলজল করছে। টর্জ লাইট দিয়ে দেখি আরেকটি সাপ। সেটিও মারি।
তিনি আরো বলেন রবিবার ঘরের মেঝে ভেঙে এবং খাট-আসবাবপত্র সরানো পর গর্তে ছোট বড় আরো ১৫ টি সাপ পাওয়া যায়। সারাদিন সাপগুলো এলাকার লোকজন নিয়ে মারা হয়েছে। একটি সাপ প্রায় ৬ ফুট লম্বা ছিল। বাড়ির আশেপাশের লোকজন বলছেন এ ঘরে আরো সাপ আছে। আমরা খুবই ভয়ে আছি। এখন অন্য ঘরে থাকতেছি।
আব্দল মজিদ মাস্টার বলেন আমার পাশের বাড়িতে একই পরিবারের ৪ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। করোনার সাথে যোগ হয়েছে আবার সাপের ভয়। মহা বিপদে আছি।
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
নির্মান ও ডিজাইন : মঈনুল ইসলাম, পাওয়ার বাই: জিরোওয়ানবিডি
আপনার মন্তব্য লিখুন...