১০:৫৫ এএম | টাঙ্গাইল, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪
প্রতিষ্ঠাতা মরহুম আব্দুল ওয়াহেদ মিয়া

চিকিৎসকের ভুলে নবজাতকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

স্টাফ রিপোর্টার | টাঙ্গাইল২৪.কম | বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর ২০২০ | |
, টাঙ্গাইল :

টাঙ্গাইলে বুরো হাসপাতালে ডা. নাসরিন সুলতানা রত্নার ভুল চিকিৎসায় নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী ১৬ নভেম্বর (সোমবার) তদন্ত কমিটির সম্মুখে উপস্থিত করিয়ে স্বাক্ষ্য গ্রহন করা হবে জানিয়েছেন সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ রাম পদ রায়।

গত ২০ অক্টোবর সাংবাদিক নওশাদ রানা সানভীর স্ত্রীকে প্রযুক্তির মাধ্যমে নরমাল ডেলিভারী করানোর সময় চিকিৎসকের সিদ্ধান্তের ভুলে গলায় কাটা পড়ে জন্ম নেয়া শিশুটির শ্বাসনালি বন্ধ হয়ে যায়। তাৎক্ষনিক টাঙ্গাইল ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে স্ক্যানোতে রাখা হয়। ডাক্তারি পর্যোবেক্ষনে শিশুটির অবস্থা খারাপ মনে হওয়ায় ঢাকা শিশু হাসপাতালে রেফার্ড করে দেয়। পিআইসিইউ ও লাইফসাপোর্টে রাখার পর ৮ দিনের মাথায় মৃত্যু হয়।

শিশুর বাবা নওশাদ রানা সানভী বলেন, ডা. রত্নার পরামর্শেই আমি চিকিৎসার জন্য প্রস্তুতি নেই। চিকিৎসার আগে একটি অঙ্গিকার নামায় আমার একটি স্বাক্ষর নেয়া হয়। সেখানে লেখা ছিলো নরমান ডেলিভারী করা হবে। যদি ঝুঁকিপুর্ন মনে হয় তাহলে সিজার করা হবে। নরমাল ডেলিভারী করার জন্য ব্যথা উঠানোর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু মধ্যরাতে ব্যথা উঠলে ডাক্তারকে জানানোর পরও ডাক্তার আসেনি। এরই মধ্যে একাধিকবার মায়ের পানি ভাঙে এবং বাচ্চার অবস্থান পরিবর্তন হয়ে যায়। তারপর ডাক্তারকে জানানোর পরও তিনি তার সময় অনুযায়ি হাসপাতালে উপস্থিত হয়। পরিবর্তিতে আমার নবজাতকের এই অবস্থা সৃষ্টি হয়। ডা. পরিবর্ততিতে আমাকে জানান আল্ট্রা-স্নো রিপোর্টে ভুল আসার কারনেই এ সমস্যা হয়ছে।

এ ব্যাপারে আল্ট্রা-স্নো ডাক্তার মনোরঞ্জন বসাকের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘আমি গত ২০ অক্টোবর সাড়ে ৫টায় যখন আল্ট্রা করি তখন বাচ্চা ও বাচ্চার মায়ের অবস্থা স্বাভাবিক ছিলো এবং আমি সঠিক রিপোর্ট প্রদান করি। গাইনী ডাক্তার আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এনেছে তা ঠিক না। গর্ভাবস্থায় যখন রোগীর পানি ভাঙে, এভাবে দীর্ঘ সময় পাড় হলে বাচ্চা ঘুরে যায়। পানি ভেঙে চরে পড়ে যায়। গাইনী ডাক্তার যখন জরায়ুতে হাত দেয় তখনই স্বাভাবিকভাবেই সমস্যা বোঝার কথা। এখানে আমার ব্যর্থতা নেই।’

ডা. নাসরিন সুলতানা রত্না বলেন, আমি ডাক্তার হিসেবে যথেষ্ট করেছি। পুর্ব পরিচিত হওয়ার কারনে নির্ভুল চিকিৎসার জন্য মেডিকেল টিম গঠন করেছিলাম। ডেলিভারীও সঠিক নিয়মে হয়েছে। অবস্থা একটু খারাপ হওয়ার কারণে আমিই পরামর্শ দেই সদরে নেয়ার জন্য। তারপর শুনি বাচ্চার অবস্থা খুব খারাপ হয়েছে। বাচ্চার এরকম অবস্থা হওয়ায় আমার কোন ক্রটি ছিলো না।

আপনার মন্তব্য লিখুন...

ভোট কেন্দ্রে ভিমরুলের আক্রমণ, আহত ৩৫ বাবার ভোট দিতে এসে ছেলে আটক বিদ্যালয়ের মাঠ দখল করে সড়ক নির্মাণের ইটের খোয়ার স্তুপ মধুপুর ও ধনবাড়ি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আইন-শৃংখলা রক্ষা কাভার্ডভ্যান ও ট্রা‌কের মু‌খোমু‌খি সংঘ‌র্ষে নিহত ১, আহ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি নিয়ে মাভাবিপ্ মির্জাপুরে সন্ত্রাসী হামলায় আ.লীগ নেতাসহ আহত ৩ ফিলিস্তিনকে সমর্থন করে সা'দত কলেজে পতাকা উত্তোলন করলো ছ টাঙ্গাইলে মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার   নাগরপুরে দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত কালিহাতীতে আনোয়ার মোল্লাকে বিজয়ী করতে একাট্টা উপজেলা আ. কালিহাতীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক নিহত মির্জাপুরে বিল থেকে কঙ্গাল উদ্ধার গোপালপুরে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ ঔষধসহ আটক ১ নাগরপুরে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নির্বাচন সম্পন

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি

নির্মান ও ডিজাইন : মঈনুল ইসলাম, পাওয়ার বাই: জিরোওয়ানবিডি