ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের ঢাকামুখী পরিবহনের সংখ্যা খুবই কম। এতে মহাসড়কে ঢাকামুখী লেন ফাঁকা রয়েছে। অন্যদিকে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গগামী পরিবহনগুলোর সংখ্যা বেশি থাকায় ধীরগতিতে চলাচল করছে। এতে মহাসড়কের বেশ কিছু এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে ঈদে ঘরমুখো মানুষজন। তবে মানুষের ঈদ যাত্রা স্বস্তি দায়ক করতে মহাসড়কে যানজট নিরসনে কাজ করছে হাইওয়ে ও জেলা পুলিশ।
শুক্রবার ( ৩১ জুলাই) দুপুরে মহাসড়কের এলেঙ্গা, রাবনা বাইপাস, বঙ্গবন্ধু সেতু এলাকায় এমন চিত্র দেখা গেছে।
জানা গেছে, ঈদের দুইদিন আগেও মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু শুক্রবার ভোর থেকে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বেড়ে যায়। এতে গাজীপুরের চন্দ্রা হতে বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব পর্যন্ত সড়কে পরিবহনগুলো ধীরগতিতে চলাচল করছে। এতে বেলা বাড়ার সাথে সাথে মহাসড়কে পরিবহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে যানজটের সৃষ্টি হয়। তবে পরিবহনগুলো চন্দ্রা হতে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা পর্যন্ত চারলেন ব্যবহার করতে পারলেও এলেঙ্গা হতে বঙ্গবন্ধু সেতুপুর্ব পর্যন্ত প্রায় ১৩ কিলোমিটার সড়ক একলেন থাকায় পরিবহনের ধীরগতির সৃষ্টি হচ্ছে। এছাড়া মহাসড়কের সাথে বিভিন্ন অঞ্চলের সংযোগ সড়ক থাকায় সেখানেও থামতে হচ্ছে যানবাহনগুলোতে। তবে উত্তর ও দক্ষিনবঙ্গগামী পরিবহনের ধীরগতি থাকলেও ঢাকামুখী পরিবহনের সংখ্যা খবই কম।
মহাসড়কের মির্জাপুরের গোড়াই ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. মনিরুজ্জামান বলেন, মহাসড়কের গোড়াই হতে টাঙ্গাইলের করটিয়া পর্যন্ত গাড়ির চাপ রয়েছে। এতে ধীরগতিতে পরিবহন মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করছে।
টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. কামাল হোসেন বলেন, মহাসড়কে পরিবহনের সংখ্যা বেশি থাকায় থেমে থেমে পরিবহন চলছে। তবে মহাসড়কে যানজট নেই।
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
নির্মান ও ডিজাইন : মঈনুল ইসলাম, পাওয়ার বাই: জিরোওয়ানবিডি
আপনার মন্তব্য লিখুন...