০৮:২৫ এএম | টাঙ্গাইল, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
প্রতিষ্ঠাতা মরহুম আব্দুল ওয়াহেদ মিয়া

মির্জাপুর এস কে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের পূনর্মিলনী

মো. জাহাঙ্গীর হোসেন | টাঙ্গাইল২৪.কম | শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ | | ১৫১
, টাঙ্গাইল :

টাঙ্গাইলের মির্জাপুর এস কে পাইটল মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৯৮৯ ব্যাচের ছাত্র-ছাত্রীদের পূনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার বিকেলে মির্জাপুর পৌরসভা মিলনায়তনে এ পূনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়।

পূনর্মিলনীতে দীর্ঘ ২৭ বছর পর বন্ধুরা মিলিত হয়ে হাসি আনন্দে মেতে উঠেন এবং তাদের স্মৃতিচারণ করেন।

স্কুল জীবনের সোনালি দিনগুলো অনেক বছর আগে শেষ হয়েছে। অনেকে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষে করে হয়েছে চিকিৎসক বা গবেষক। আবার কেউ বা চাকরি কেউ ব্যবসা করছেন। অনেকে রাজনীতি করেও প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। অনেকে সংসার আর ছলেমেয়ে নিয়েই ব্যস্ত। এক সাথে এক স্কুলে পড়া প্রিয় মানুষদের সাথে অনেক বছর পর দেখা। প্রিয় বন্ধুদের সাথে আড্ডা আর গল্পে সময় পার করছেন প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘদিন পর দেখা হওয়ায় অনেকের নামও যেন ভুলে গেছেন অনেকে।

এর মধ্যে পাকা দাড়ি, পাকা চুল, কেউবা আবার, পরিপার্টি। দীর্ঘ ২৭ বছর পর শুক্রবার দুপুরের পর পূনর্মিলনীতে যখন একেক জন একেক পোষাকে পৌর মিলনায়তনে আসছেন। তখন তারা একে অপরকে দেখে অবাক হলেও পরক্ষনেই যেন সেই স্কুল জীবনে ফিরে গেছেন।

ব্যাচের ছাত্র মির্জাপুর পৌরসভার মেয়র সাহাদৎ হোসেন সুমন বলেন, বন্ধুত্বের ২৭ বছর পেরিয়ে গেলেও আমরা আমাদের বন্ধুতের বন্ধন এখনো অটুট রেখেছি এবং আগামীতেও অনুরূপ থাকবে।

তিনি বলেন, আমরা যে যেখানে এভাবেই থাকি সকলে মিলে পূনর্মিলনী অব্যহত রাখবো।

সুদুর কানাডা থেকে পুনর্মিলনীতে এসেছেন কানাডা ম্যাকজিল সেন্টার পর হেলথ ইকুনোমিক সেন্টারের গবেষক বুমকেশ তালুকদার।

তিনি বলেন, শত সুখ শত আনন্দে থাকলেও স্কুল জীবনের বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়ার মত আনন্দ পৃথিবীতে আর হয় না। আজকের এই অনুষ্ঠানে আসতে পেরে আমি সেই দশম শ্রেণিতে পড়া জীবনে ফিরে পেয়েছি।

ঢাকা ডেন্টাল ইউনিভার্সিটি কলেজের সহকারি অধ্যাপক ডা. বিপ্লব কুমার সাহা বলেন, জীবনে সব কিছু পাওয়ার পর যখন স্কুল জীবনের দিনগুলোর কথা মনে পড়ে তখন একে একে অনেক বন্ধুদের নাম স্মরণ করতে থাকি। কিন্ত ব্যস্ততায় তাদের সঙ্গে দেখা বা খোঁজ নেয়া হয়না। আজকে এই দিন যেন জীবনের অন্যতম স্মরনীয় দিন হয়ে থাকবে।

উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি হাজী আবুল হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন পর আমরা একে অপরের পরিবার জন সর্ম্পকে জানতে পারলাম। এটা মনের খোরাক। খুব ভাল লাগছে।

অন্যদিকে পাকা দাড়ি চুলে ভরা ব্যবসায়ী সাজ্জাত হোসেন স্কুল জীবনের সোনালি দিনগুলো এখনো স্মৃতির পাতায় কড়া নাড়ে।

তিনি বলেন, শত ব্যস্ততার মধ্যে যে আয়োজন আমাদের একত্রিত করেছে সেই আয়োজন করতে হবে বছরে একবার।

এটি শুধু পুনর্মিলন নয় এটি একটি স্মৃতিচারণ মেলা বলে মনে করেন স্কুল শিক্ষিকা রুনা।

তিনি প্রতি বছর পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজনের মাধ্যমে যেন পুরনো দিনে ফিরে যেতে পারেন এ আশা করেন। আড্ডা শেষে রাতে সবাই মিলে নৈশ্যভোজে শেরে যে যার বাড়ি ফিরেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন...

টাঙ্গাইলে ৯৬৬ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক ৪ গোপালপুরে স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির কার্ড বিতরণ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সাথে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে মাভাবি মির্জাপুরে খেলাফত মজলিসের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল স্বাধীনতা দিবসে টাঙ্গাইলে 'সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন'এর গোপালপুরে কয়েলের আগুন পুড়লো গোয়ালের ১৪টি প্রানী টাঙ্গাইলে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত মাভাবিপ্রবি "বঙ্গবন্ধু পরিষদ" কর্তৃক মহান স্বাধীনতা দিব মির্জাপুরে ছিনতাইকালে ২ পুলিশ সদস্য গ্রেফতার গোপালপুরের যথাযথ মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত কালিহাতীতে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন টাঙ্গাইলে সাপ্তাহিক সমাজচিত্র পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষি নাগরপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন মাভাবিপ্রবিতে মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত ধনবাড়ীতে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের উন্নয়নমূলক সভা

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি

নির্মান ও ডিজাইন : মঈনুল ইসলাম, পাওয়ার বাই: জিরোওয়ানবিডি