নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়েছে।
এ উপলক্ষে টাঙ্গাইলের সন্তোষে অবস্থিত ছিল মাওলানা ভাসানীর মাজারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আলাউদ্দিন, অন্যান্য শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এর আগে একটি শোক র্যালী করা হয়।
পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে ‘মাওলানা ভাসানীর ধর্মচিন্তা ও বর্তমান প্রেক্ষিত’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন ড. মোহাম্মদ মতিউর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আলাউদ্দিন, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলাম, বিশ^বিদ্যালয়ের লাইফ সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. পিনাকী দে, মাওলানা ভাসানী রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক ও মাওলানা ভাসানীর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী উদ্যাপন কমিটির আহবায়ক প্রফেসর ড. এ. কে. এম. মহিউদ্দিন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সেমিনারে মুল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মাওলানা ভাসানী স্ট্যাডিজ কোর্স এর শিক্ষক সৈয়দ ইরফানুল বারী।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ক্রিমিনোলজি এন্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. ইসতিয়াক আহম্মেদ।
সেমিনারে বক্তাগণ বলেন, মাওলানা ভাসানী মার্কস এবং লেলিনের সমাজতন্ত্র চাননি, তিনি চেয়েছেন খেটে খাওয়া মানুষের সমাজতন্ত্র। মাওলানা ভাসানীর ধর্মচিন্তা ও রাজনীতি ছিল মানুষের কল্যাণের। আমি আমাকে নিয়ে যতটা না ভাবব তার চেয়ে অনেক বেশি ভাবব অন্যকে নিয়ে, এটাই ছিল মাওলানা ভাসানী মূল আদর্শ।
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
নির্মান ও ডিজাইন : মঈনুল ইসলাম, পাওয়ার বাই: জিরোওয়ানবিডি
আপনার মন্তব্য লিখুন...