০৮:২৯ পিএম | টাঙ্গাইল, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
প্রতিষ্ঠাতা মরহুম আব্দুল ওয়াহেদ মিয়া

শিক্ষাক্ষেত্রে আলোর মুখ দেখছে টাঙ্গাইলের বিবেকানন্দ হাই স্কুল এন্ড কলেজ

স্টাফ রিপোর্টার | টাঙ্গাইল২৪.কম | মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০১৯ | |
, টাঙ্গাইল :

শিক্ষার শহর টাঙ্গাইলে সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা চলছে হরদম। 

সেই সুস্থ প্রতিযোগিতার কারণে টাঙ্গাইলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে থেকে অনেকেই দেশ সেরা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতিও আদায় করে নিয়েছে তাদের যোগ্যতা দিয়ে। দক্ষ গভর্নিং বডি, শিক্ষকমন্ডলী, শিক্ষার্থীদের অধ্যবসায় ও অভিভাবকদের সহযোগিতায় একেবারেই পিছিয়ে পড়া প্রতিষ্ঠান বিবেকানন্দ হাই স্কুল এন্ড কলেজ বর্তমানে প্রতিযোগিতায় ফিরে আসার পাশাপাশি আলোর মুখ দেখছে। আজ থেকে ১০ বছর পূর্বে যে প্রতিষ্ঠানে পাশের হার ছিল শতকরা ৬৩ ভাগ। আর বর্তমানে সেই প্রতিষ্ঠানে পাশের হার শতভাগ। এরই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষকগণ। 

বর্তমান গভর্নিং বডির সভাপতি টাঙ্গাইল-৮ আসনের সংসদ সদস্য এড্ভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম (ভিপি জোয়াহের) এর সঠিক দিক নির্দেশনায় প্রতিষ্ঠানটি আলোর মুখ দেখছে। তারই ফলশ্রুতিতে এবছর এইচএসসি পরীক্ষায় টাঙ্গাইল সদরে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে ঐতিহ্যবাহী বিবেকানন্দ হাই স্কুল এন্ড কলেজ। ২২৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২০৬ জন পাশ করেছে। একজন জিপিএ-৫ পেয়েছে। পাশের হার ৯১ দশমিক ১৫ ভাগ। এবছর এইচএসসি পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করায় শহরের সকল শ্রেণির মানুষের সুনাম কুড়িয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটি।

অধ্যক্ষ আনন্দ মোহন দে’ র শাসন ও ভালোবাসায় পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে বিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট সকলেই। ফলে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরাও বিদ্যালয়ের উন্নয়নে এগিয়ে এসেছে। শিক্ষানুরাগী হামিদুর রহমানের ছেলে (পি.আর.এল) তিতাস গ্যাস ট্রান্স মিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লি: এর মহাব্যবস্থাপক ডা: আজিজুর রহমান রাজু মহোদয় হামিদুর রহমান নামীয় ভবন ব্যক্তিগত অর্থায়নে দান করেছেন। 

টাঙ্গাইল শহরের প্রাণকেন্দ্রে ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে জেলা সদর রোড আকুর টাকুর পাড়ায় স্বর্গীয় সুবোধ চন্দ্র দে বিবেকানন্দ শিক্ষা মন্দির প্রতিষ্ঠিত করেন । তাই এই স্কুলকে আশ্রম স্কুল বলা হতো। শিক্ষার আলো জ্বালানোর ব্রতী নিয়ে এগিয়ে চলা মানুষ সুবোধ চন্দ্র দে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব নিয়ে পাঞ্জেরীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠদান করা হতো। ২০১২ সালে এসে এই বিদ্যালয়টিকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে উন্নীত করা হয়। বর্তমানে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি বিবেকানন্দ হাই স্কুল এন্ড কলেজ নামে পরিচিত। এই প্রতিষ্ঠানটি বালক বিদ্যালয় হিসেবে পরিচালিত হলেও সময়ের প্রয়োজনে ২০১০ সাল থেকে ঢাকা বোর্ডের অনুমতিক্রমে মেয়েদেরকেও ভর্তি করার ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়। এই প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ২২৭৮ জন। এবছর একাদশ শ্রেণিতে নির্ধারিত ৪৩৫ টি আসনেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়ে অধ্যয়ন চালিয়ে যাচ্ছে। এই শিক্ষার্থীদের মাঝে জ্ঞানের আলো জ্বালানোর জন্য শিক্ষকরা সার্বক্ষনিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। 

প্রতিষ্ঠা লগ্নে শিক্ষার্থী সংখ্যা এবং অবকাঠামোগত উন্নয়ন খুব একটা না থাকলেও বর্তমানে প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সঠিক নেতৃত্ব ও অধ্যক্ষ আনন্দ মোহন দে’ র দক্ষ পরিচালনার ফলে বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থী সংখ্যা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং লোখাপড়ার মানোন্নয়ন বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণিতে তুলনামুলকভাবে দুর্বল শিক্ষার্থীদের বিশেষ ক্লাস নিজেই নিয়ে থাকেন প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ আনন্দ মোহন দে। তার এই উদ্যোগ যে কোন প্রতিষ্ঠানের জন্যই একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। কবি-সাহিত্যিকদের জীবনী সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষগুলোকে কবি-সাহিত্যিকদের নামে নামকরণ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের জন্য রয়েছে পাঠাগার ও কম্পিউটার ল্যাব। প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম। এছাড়াও শিক্ষকদের জন্য ডিজিটাল হাজিরার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা সহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে প্রতিষ্ঠানের সুনাম অক্ষুন্ন করেছে । ২০১৬ সাল থেকে অধ্যবধি প্রতিষ্ঠানটি ক্রিকেটে টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় চ্যম্পিয়ন। 

২০১৬ সালে ক্রিকেটে জেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে ময়মনসিংহ গিয়ে রানার্স আপ হয় এবং ২০১৭ সালে প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট টুর্নামেন্টে টাঙ্গাইল জেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে ময়মনসিংহে গিয়ে রানার্স আপ হওয়ার গৌরব অর্জন করে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এছাড়াও ২০১০ সালে ৩৯ তম জাতীয় ক্রিকেট টুর্নামেন্টে ময়মনসিংহ অঞ্চলে ৬ টি জেলার মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করে এবং ঢাকা বিভাগে রানার্স আপ হওয়ার সাফল্য অর্জন করেন। 

প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্রীয় সকল অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করে জাতীয় কর্মসূচীর সফলতা বয়ে আনতে সচেষ্ট। প্রতিষ্ঠানটিতে প্রথম আলোর উদ্যোগে ময়মনসিংহ অঞ্চলের গণিত উৎসব হয়েছে একাধিকবার এবং  ভাষা প্রতিযোগিতা হয়েছে এক বার।

প্রতিষ্ঠানের ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাবরিনা তাসনীম সারা এবং সমাপ্তি আক্তার জানান, “ আমাদের শিক্ষকরা খুবই বন্ধু সুলভ এবং অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে আমাদের পাঠদান করান। আমাদের প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে শৃঙ্খলা। নিয়মিত মাল্টিমিডিয়া ক্লাস নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। আমাদের প্রিয় অধ্যক্ষ আনন্দ মোহন দে স্যার নিজেই মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে আইসিটি ক্লাস নিয়ে থাকেন।”

৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী আদিব বিন হুমায়ূন, শাহেদুল ইসলাম লিমন এবং দ্বীপেশ বসাক জানান, আমাদের প্রতিষ্ঠানে নিয়মানুযায়ী ক্লাস হয়ে থাকে। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসের ব্যবস্থা রয়েছে। দুর্বল শিক্ষার্থীদের আলাদা ভাবে ক্লাস নেওয়ার ব্যবস্থা করে থাকেন শিক্ষকরা। আমাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা অত্যন্ত আন্তরিক। তারা আমাদেরকে তাদের সন্তানের মত করে পাঠদান করান। অভিভাবকদের নিয়ে নিয়মিত অভিভাবক সমাবেশের আয়োজন করা হয়ে থাকে।

দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী মানহুরা আজমিন স্বর্ণা জানান, “২০১৯ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় আমাদের বড় ভাই এবং আপুরা যে ফলাফল অর্জন করেছে তাতে আমরা খুবই আনন্দিত। আমরা আশা করি শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকসহ সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় আগামী বছর আরো ভালো ফলাফল করতে পারবো।” 

দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. মুক্তার আলী জানান “আমাদের প্রতিষ্ঠানে  সৃজনশীল বিষয়ে খুবই দক্ষতার সহিত ক্লাস নেওয়া হয়। আমাদের বিদ্যালয়ের নিয়ম শৃঙ্খলা অত্যন্ত ভালো। আমাদের বিদ্যালয়ে একটি শৃঙ্খলা কমিটি রয়েছে। সেই কমিটি প্রতিষ্ঠানের শৃখলা বজায় রাখতে সবসময় তৎপর। এবছর এইচএসসি পরীক্ষায় বড় ভাই এবং আপুরা ভাল ফলাফল করায় তাদেরকে অভিনন্দন জানাই। বড় ভাই এবং আপুরা এবছর যে সিজিপিএ অর্জন করেছে আমরা সকলে মিলে আগামী বছর সিজিপিএ টা আরো বাড়ানোর চেষ্টা করবো।”

এবছর এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্র্ণ হওয়া বিবেকানন্দ হাই স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী মাসায়িদ আহমেদ জানান, “শিক্ষকদের আন্তরিকতার সহিত শতভাগ ক্লাস এবং সুষ্ঠ ভাবে নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা দিয়ে আমরা এই ফলাফল অর্জন করেছি। এই প্রতিষ্ঠানে পড়তে পেরে আমি নিজেকে ধন্য বলে মনে করছি। আমার ছোট ভাই বোনদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, তারা যাতে শিক্ষকদের সম্মান করে এবং দেশকে ভালবাসার জন্য লেখাপড়া করে। আমার সরকারের নিকট আবেদন থাকবে যাতে আমাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের অতি দ্রুত এমপিওভুক্ত করা হয়।”

প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ আনন্দ মোহন দে জানান, “এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা সুবোধ চন্দ্র দে স্যার একজন সুনামধন্য এবং অত্যন্ত শৃঙ্খলা পরায়ণ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ব্রিটিশ পিরিয়ডে এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান শিক্ষক ছিলেন। তিনি সকল শিক্ষার্থীদের অক্লান্ত পরিশ্রম করে পড়াতেন । তিনি তার হাত দিয়ে যে শিক্ষার্থীদের পড়িয়েছেন তারা আজকে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিষ্ঠিত।

তাদের মুখে শুনি সুবোধ স্যার অনন্য অসাধারণ এবং শিক্ষায় জ্ঞানী দিক পাল ছিলেন। অন্যান্য প্রধান শিক্ষকদের মত যেমন তার সুখ্যাতি সারা বাংলায় ছড়িয়ে আছে তারই হাতে গড়া বিবেকানন্দ হাই স্কুল এন্ড কলেজের আমি নগণ্য অধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত আছি।

আমার সুবোধ স্যারের যে কার্যক্রম তারই ধারাবাহিকতা আমি অব্যাহত রেখে চলেছি। সত্যিকার অর্থে এই প্রতিষ্ঠানের অনেক সমস্যা ছিল। বেঞ্চ এবং ক্লাস রুমের সংকট ছিল। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক শৃঙ্খলার অভাবও ছিল। সেগুলো দূর করে শৃঙ্খলা শতভাগ অর্জন করে শ্রেণিকক্ষ এবং প্রয়োজনীয় সংখ্যক বেঞ্চের ব্যবস্থা করেছি। এছাড়া কাঙ্খিত যে মানের শিক্ষক দরকার সেই মানের শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছি।

সুষ্ঠ মনিটরিং এবং জবাবদিহিতা মূলক লেখা পড়ার মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীদেরকে পাঠদান প্রদান করা হয়ে থাকে। গভর্নিং বডির সভাপতি টাঙ্গাইল-৮ আসনের সংসদ সদস্য এড্ভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম (ভিপি জোয়াহের) স্যারের সঠিক দিক নির্দেশনায় টাঙ্গাইলের সুধীজন, শুভানুধ্যায়ীদের সহযোগিতা নিয়ে বিবেকানন্দ হাই স্কুল এন্ড কলেজ একটি ভাল অবস্থানে এসেছে বলে আমি মনে করি।

কেননা, ২০১৯ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় এই প্রতিষ্ঠান টাঙ্গাইল সদরে দ্বিতীয় স্থান হওয়ার গৌরব অর্জন করে। আমি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করি মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে। আমি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করি আমার সকল সহকর্মী সহযোদ্ধা শিক্ষক এবং এলাকার সকল মুরুব্বিদের কাছে যারা আমাকে সহযোগিতা করেন। আমি প্রশাসন, জেলা শিক্ষা অফিস, উপজেলা শিক্ষা অফিস, সাংবাদিকসহ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

কেননা সকল পর্যায় থেকে আমি যে সহযোগিতা পেয়েছি তারই সুফল হিসেবে এই প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে ২ হাজার এর অধিক শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। অমাদের প্রতিষ্ঠানে জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল অত্যন্ত সন্তোষজনক এবং ভালো। আমাদের এই  সাফল্যের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য আমরা অক্লান্ত পরিশ্রম চালিয়ে যাবো। 

আমি আশা করি সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটিকে ভবিষ্যতে টাঙ্গাইলের শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে সক্ষম হবো।”

আপনার মন্তব্য লিখুন...

টাঙ্গাইলে ৯৬৬ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক ৪ গোপালপুরে স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির কার্ড বিতরণ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সাথে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে মাভাবি মির্জাপুরে খেলাফত মজলিসের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল স্বাধীনতা দিবসে টাঙ্গাইলে 'সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন'এর গোপালপুরে কয়েলের আগুন পুড়লো গোয়ালের ১৪টি প্রানী টাঙ্গাইলে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত মাভাবিপ্রবি "বঙ্গবন্ধু পরিষদ" কর্তৃক মহান স্বাধীনতা দিব মির্জাপুরে ছিনতাইকালে ২ পুলিশ সদস্য গ্রেফতার গোপালপুরের যথাযথ মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত কালিহাতীতে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন টাঙ্গাইলে সাপ্তাহিক সমাজচিত্র পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষি নাগরপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন মাভাবিপ্রবিতে মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত ধনবাড়ীতে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের উন্নয়নমূলক সভা

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি

নির্মান ও ডিজাইন : মঈনুল ইসলাম, পাওয়ার বাই: জিরোওয়ানবিডি