০১:১৮ পিএম | টাঙ্গাইল, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
প্রতিষ্ঠাতা মরহুম আব্দুল ওয়াহেদ মিয়া

বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অতন্ত্র প্রহরী ফজলুর রহমান খান ফারুক

বাবার পথে হাঁটছেন ছেলে খান আহমেদ শুভ

এস এম এরশাদ, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) | টাঙ্গাইল২৪.কম | বুধবার, ৩১ মে ২০১৭ | | ১৮৪৪
, টাঙ্গাইল :

টাঙ্গাইল জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান খান ফারুক বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ এ সহচরের বাড়ি মির্জাপুর উপজেলার উয়ার্শী ইউনিয়নের কহেলা গ্রামে। ১৯৪৪ সালের ১২ অক্টোবর ওই গ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে তার জন্ম। বাবা প্রয়াত আব্দুল হালিম খান ও মা প্রয়াত ইয়াকুতুন্নেছা খানমের আট সন্তানের মধ্যে তিনি তৃতীয়।

রাজনীতির পাশাপাশি করেছেন সাংবাদিকতা। আগে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন। এখন তার সম্পাদনায় টাঙ্গাইল থেকে প্রকাশিত হচ্ছে আজকের দেশবাসী নামে পত্রিকা। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েকে আগলে রেখে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে বৃদ্ধ বয়সেও কাজ করে যাচ্ছেন। ঠিক তারই পথে হাঁটছেন একমাত্র ছেলে টাঙ্গাইল চেম্বার অব কমার্সের সাধারণ সম্পাদক খান আহমেদ শুভ। তিনি জেলা যুবলীগের সহসভাপতিরও দায়িত্ব পালন করছেন।

কথা হলে শুভ জানান, বাবার আদর্শ ধরে রাখতে তিনি বদ্ধপরিকর। দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে তার বাবা সারাজীবন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে কাজ করেছেন। তিনিও সে পথ ধরেই হাটতে চান।

পারিবারিক সূত্র মতে, ফজলুর রহমান ফারুকের রাজনীতিতে হাতেখড়ি ১৯৬০ সালে। সে সময় তিনি ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান বিভাগে মাষ্টার্স পাস করেন।

তিনি ১৯৬২ সালে টাঙ্গাইল মহকুমা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান বিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করায় কারাবরণ করেন। সেই সঙ্গে টাঙ্গাইল করটিয়া সরকারি সা’দত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিস্কার হন।

এরপর ’৬৫ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে ’৬৬ সালে ঐতিহাসিক ৬ দফা আন্দোলনে অংশ গ্রহণ করে কারাবরণ করেন। ’৬৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি, ’৬৮ সালে ১১ দফা আন্দোলন কর্মসূচি প্রণয়নের জন্য গঠিত কমিটির সদস্য ’৬৯ এর গণঅভ্যূথ্থানে অংশগ্রহণ এবং কারাবরণ করেন। ’৭০ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে টাঙ্গাইল জেলার ১০৭টি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ করেন এবং টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। একই বছর টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থেকে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য (এমপিএ) নির্বাচিত হন। ’৭১ এর ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার পর নিজ নির্বাচনী এলাকা মির্জাপুরে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করার লক্ষ্যে ছাত্র-যুবসমাজকে ঐক্যবদ্ধ করেন এবং ঢাকার বাইরে ৩ এপ্রিল প্রথম প্রতিরোধ যুদ্ধে পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মুখযুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। ’৭১ এর ১৮ এপ্রিল ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ঢালু দিয়ে ভারতে যান এবং ১১ নম্বর সেক্টরের তুরা মুক্তিবাহিনীর ট্রেনিং সেন্টারে পলিটিক্যাল মটিভেটরের দায়িত্ব পালন করেন। অতঃপর মুজিব বাহিনী গঠন করা হলে টাঙ্গাইল জেলা মুজিব বাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। একই সালে দেশ ত্যাগের পর জুলাই-আগস্ট মাসে তদানীন্তন পাক সরকার অনুপস্তিতিতে তাকে ১৪ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দেয় এবং প্রাদেশিক পরিষদ সদস্যপদ বাতিল করে। ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীনের পর বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে দেশ গঠনের কাজে আত্মনিয়োগ করেন। ’৭২ সালে স্বাধীন দেশের সংবিধান প্রণয়নের জন্য গঠিত গণ পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন।

১৯৭৩ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নে এমপি নির্বাচিত হন তিনি। ’৭৪ সালে দেশের উন্নয়নের জন্য জাতীয় ঐক্যের রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ গঠিত হলে টাঙ্গাইল জেলা বাকশাল এর যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। ’৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর খুনিদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করে প্রতিবাদ অব্যাহত রাখেন। ’৮৪ সালে কাউন্সিলের মাধ্যমে প্রথম জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে ২০১৫ সালের ১৭ আক্টাবর পর্যন্ত কাউন্সিলরের মাধ্যমে একই পদে দায়িত্ব পালন করেন। ’৮৬ ও ’৯১ সালে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে টাঙ্গাইল-৭ মির্জাপুর আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ’৭৫ থেকে ’৯৬ সাল পর্যন্ত জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া বিরোদী আন্দোলনে নেতাকর্মীদের সংগঠিত এবং অংশ গ্রহণ করেন। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার সারাদেশ দলীয় নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন শুরু করলে তিনি প্রতিবাদ এবং নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ ও নির্যাতিতদের পাশে থেকে বিভিন্ন সাহায্য সহযোগিতা করেন। ১/১১ সময় শেখ হাসিনা গ্রেফতার হলে তার মুক্তির দাবিতে জনমত গঠন করেন। ২০১১ সালে জাতিসংঘের ৬৬ তম সাধারণ পরিষদের সভায় প্রধানমন্ত্রীর দলভূক্ত হয়ে অধিবেশনে যোগ দেন। ২০১১ সালে ২০ ডিসেম্বর টাঙ্গাইল জেলা পরিষদের প্রশাসক নির্বাচিত হন। ২০১৫ সালের ১৮ ডিসেম্বর কাউন্সিলের মাধ্যমে টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।

তিনি রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডেও নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। ’৬২ সাল থেকে ’৬৫ সাল পর্যন্ত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার টাঙ্গাইল প্রতিনিধি ও টাঙ্গাইল মহকুমা প্রেসক্লাব এবং টাঙ্গাইল মহকুমা মফস্বল সংবাদদাতা সমিতির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৭২ সালে রেডক্রসের আজীবন সদস্য পদ পান। ’৭২ সাল থেকে ’৭৫ সাল পর্যন্ত টাঙ্গাইল জেলা রেডক্রসের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৩ সালের ১ এপ্রিল মির্জাপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন এবং দীর্ঘদিন সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।


১৯৭৪ সাল থেকে ’৭৮ সাল পর্যন্ত মির্জাপুর কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির লি: (বিআরডিবি) এর সভাপতি থাকাকালীন সময়ে মির্জাপুরের বিভিন্ন গ্রামে ১৭৭টি গভীর নলকূপ স্থাপন করেন।

১৯৭৭ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য ও ক্রিকেট উপ-পরিষদের সভাপতি এবং জেলা শিক্ষা কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

এছাড়া টাঙ্গাইলের শতবর্ষ প্রাচীন করোনেশন ড্রামাটিক ক্লাব ও টাঙ্গাইল ক্লাবের আজীবন সদস্য, টাঙ্গাইল সাধারণ গ্রন্থাগারের আজীবন সদস্য, জেলা শিল্পকলা একাডেমীর আজীবন সদস্য ও টাঙ্গাইল হার্ট ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি মির্জাপুরের গোড়াই, দেওহাটা, কুড়িপাড়া, রাজাবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়, মির্জাপুর ফুলকুড়ি শিশু নিকেতন ও মির্জাপুরের ২৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।

দেশের রাজনীতিতে ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে কিভাবে আরো বেশি নিয়োজিত রাখা যায় সেজন্য ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ আফ্রিকা, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন ও জাপান ভ্রমণ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। তিনি ‘কেন সংগ্রাম করি’ নামে একটি বইও লিখেছেন।

ফজলুর রহমান খান ফারুক তার মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে টাঙ্গাইল জেলাকে মডেল জেলা হিসেবে রুপান্তর করার জন্য দিন রাত পরিশ্রম করে প্রয়োজনীয় কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়া তিনি জাতীয় রাজনীতিতে তার মেধা কাজে লাগাচ্ছেন। পাশাপাশি তিনি তার নিজ উপজেলা মির্জাপুরকে আধুনিক মির্জাপুর হিসেবে গড়ে তোলার কাজ করেছেন।

আধুনিক মির্জাপুর গড়ার স্বপ্নপুরুষ দেশের কৃষককুলের নয়নমণি বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক, বঙ্গবন্ধুর আস্থাবাজন স্বাধীনতা যুদ্ধের সংগঠক বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অতন্দ্র প্রহরী ফজলুর রহমান ফারুক।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব প্রদানকারী ফজলুর রহমান ফারুকের হাতের ছোঁয়ায় মির্জাপুরসহ টাঙ্গাইল জেলাকে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে রূপান্তর করার জন্য প্রয়োজনীয় উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছেন একাগ্রচিত্তে। মসজিদ-মন্দির, ব্রিজ, কালভার্ট, রাস্তাঘাট, ছিন্নমূল অসহায় মানুষের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্পসহ বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করেছেন। বর্ষীয়ান এ নেতার গঠনমূলক চিন্তা-ভাবনার ভেতর দিয়ে সক্রিয়ভাবে এগিয়ে চলছে মির্জাপুরসহ টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতি। বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা অনুযায়ী ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্য আয়ের দেশ হিসেবে পরিণত হবে সে লক্ষ্যেই তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

ফজলুর রহমান খান বলেন, প্রাকৃতিক সম্পদের এই অপার সম্ভাবনাময় দেশটাকে একটি সুখী-সমৃদ্ধশালী দেশ গড়ার যে স্বপ্ন ছিল বঙ্গবন্ধুর, সে আলোকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে খুবই আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ বিশ্ব দরবারেও অনেক গুরুত্ব বহন করছে। তাছাড়া স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে দেশে অর্থনৈতিক অবস্থার এক আমূল পরিবর্তন হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

মির্জাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক (প্রস্তাবিত) সৈয়দ ওয়াহিদ ইকবাল জানান, বর্ষীয়ান এ নেতা শুধু নিজেই নন, তার একমাত্র ছেলে খান আহমেদ শুভ আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে মাঠে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। এক কথায় পুরো পরিবারটিই যেন রাজনীতির জন্য উৎসর্গিত।

মির্জাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি (প্রস্তাবিত) মোফাজ্জল হোসেন দুলালের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ ফারুক আওয়ামী লীগের নিবেদিত প্রাণ হিসেবে জীবনের শুরু থেকেই কাজ করে আসছেন। বাবার হাত ধরে ছেলে শুভ রাজনীতিতে এসেছে এটি ভাল দিক। বাবার আদর্শ অনুসরণ করে চলতে পারলে ভবিষ্যত উজ্জল বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তার একমাত্র ছেলে খান আহমেদ শুভ বাবার পাশে থেকে দলের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কাজ করছেন। শুভ দলীয় কর্মকান্ডের পাশাপাশি মির্জাপুরে সকল ধরণের অনুষ্ঠানে নিজেকে নিয়োজিত রাখছেন। তিনি বাবার মতো মির্জাপুরের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের কাছে ইতিমধ্যে প্রিয় মানুষের স্থান লাভ করেছেন।

তার সহধর্মিণী মিসেস সুরাইয়া বেগম বলেন, আওয়ামী লীগের দুর্দিনে দলীয় নেতাকর্মীদের নিজ সন্তানের মতো আগলে রাখার ইতিহাস কখনোই ভোলার মতো নয়। বড় ছেলে খান আহমেদ শুভ বাবার পাশে থেকে জেলা যুবলীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারে সেজন্য দলের পক্ষে নিরলসভাবে কাজ করছেন। বর্ষীয়ান নেতা ফজলুর রহমান ফারুক দলের ভেতর কখনো কারো প্রতিপক্ষ হতে চাননি। সব সময় তিনি ভালো কাজের সহযোগী। এ জন্যই তিনি অনন্য-অসাধারণ একজন মানুষ।

সূত্র : মানবকণ্ঠ।

আপনার মন্তব্য লিখুন...

ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মসজিদ কর্তৃপক্ষকে মারধরের হু সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে আহত এসআই : গ্রেফতার ১৬ মির্জাপুরে গরীব ও দুস্থ মহিলাদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ মির্জাপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় নারীসহ এক পরিবারের ৪জন আহ মির্জাপুরের বাঁশতৈলে ৮টি অবৈধ কয়লার চুল্লি ধ্বংস ধনবাড়ীতে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত চলন্ত ট্রেনের ছা‌দ থে‌কে যাত্রীর মর‌দেহ উদ্ধার নাগরপুরে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার দিলেন তারানা হালিম বঙ্গবন্ধু সেতুতে একদিনে ৩কোটি টাকার টোল আদায় ''মানুষের কল্যাণে মানুষ'' ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ঈদ সামগ্র ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ১৭ কিলোমিটার এলাকা ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুড সাইন্স এন্ড টেকনোলজি বা ফুড টেকনো ঈদের বাজার নিয়ে এবার বাড়ি ফিরবে না মেহেদী ৩২ ঘন্টায় বঙ্গবন্ধু সেতু পাড় হয়েছে প্রায় ৪২ হাজার পরিবহ পীর শাহজামান মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে ইফতার মাহফ

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি

নির্মান ও ডিজাইন : মঈনুল ইসলাম, পাওয়ার বাই: জিরোওয়ানবিডি